রঞ্জন মহাপাত্র, কাঁথি: যাদবপুরের ছাত্রমৃত্যুর পরই হস্টেল ছেড়ে চলে গিয়েছিল। তাতেও হল না শেষরক্ষা। এগরার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার সপ্তক কামিল্যা। বিশ্ববিদ্যালয়ের সদ্য প্রাক্তনীকে গ্রেপ্তারের সময় বাবা-মা বাড়িতে ছিল না তার।
বাবা-মায়ের একমাত্র ছেলে সপ্তক। তাঁর পরিবারের সঙ্গে আত্মীয়দের তেমন সম্পর্ক নেই। সপ্তকের খুড়তুতো দাদা সৌরিন্দ্র জানান, তাঁর পরিবারের সঙ্গে সপ্তকদের তেমন ঘনিষ্ঠতা নেই। ভাইয়ের সঙ্গে দেখা সাক্ষাৎ হলে কথাবার্তা হত। তবে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রমৃত্যুর প্রসঙ্গে দুই ভাইয়ের কোনও কথাই হয়নি।
ব্যবসায়ী পরিবারের সন্তান সপ্তক। তাদের দোকানের কর্মীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক ছিল সপ্তকের। পড়াশোনায় মেধাবী সপ্তক অত্যন্ত অমায়িক স্বভাবের। দু’দিন আগে তাদের সঙ্গে দেখা হয়েছিল প্রাক্তন ওই ছাত্রের। সে যে কোনও ছাত্রের প্রাণহানির কারণ হতে পারে, তা মানতেই পারছেন না যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সদ্য প্রাক্তনীর পরিচিতরা।
দেখুন ভিডিও:
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
Copyright © 2025 Sangbad Pratidin Digital Pvt. Ltd. All rights reserved.