সুরজিৎ দেব, ডায়মন্ড হারবার: ইলিশ নিয়ে খাদ্যরসিকদের মাথাব্যথার অন্ত নেই। আর বাঙালির সাধের সেই ইলিশ নিয়েই নাকি দুর্নীতি। মৎস্য দপ্তরের বিরুদ্ধে উঠল এমনই অভিযোগের আঙুল। বাজেয়াপ্ত হওয়া খোকা ইলিশ নিলামে দুর্নীতি করা হয়েছে বলেই অভিযোগ।
ঠিক কী হয়েছে? দিনকয়েক আগে প্রশাসনিক আধিকারিকরা খবর পান, সরকারি নির্দেশিকাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে ফ্রেজারগঞ্জের বাজারে বিকোচ্ছে ২৩ সেন্টিমিটারেরও কম দৈর্ঘ্যের খোকা ইলিশ। সেই মতো ওই বাজারে হানা দেন প্রশাসনিক আধিকারিকরা। ছ’টি গাড়ি থেকে ২২৯ ক্রেট ইলিশ-সহ অন্যান্য সামুদ্রিক মাছ বাজেয়াপ্ত করে মৎস্যদপ্তর। সেগুলি ইলিশ নিলামও করা হয়। আর সেই নিলামেই বেনিয়ম হয়েছে বলেই অভিযোগ।
ডায়মন্ড হারবারের সহ মৎস্য অধিকর্তা (সামুদ্রিক) পিয়াল সর্দারের বিরুদ্ধেই ইলিশের নিলামে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। এই মর্মে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে চিঠিও পাঠান ওয়েস্টবেঙ্গল ইউনাইটেড ফিশারম্যান ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা। যদিও পিয়াল সর্দার অভিযোগ খারিজ করেছে। খোকা ইলিশ বন্ধের প্রতিবাদ করায় তাঁর বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা হচ্ছে বলেই দাবি।
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
Copyright © 2025 Sangbad Pratidin Digital Pvt. Ltd. All rights reserved.