সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: দেওরের সঙ্গে মিলেই অন্ডালের যুবক দেবানন্দ বাউরিকে খুন করেছে তাঁর স্ত্রী। পুলিশের জেরার মুখে এই কথা স্বীকার করেছে মূল অভিযুক্ত লালমতি দেবী। দেওর অমরজিৎ ভুঁইয়ার সঙ্গে অবৈধ সম্পর্ক ছিল লালমতির। তার জেরেই এই খুন বলে মনে করছে পুলিশ। সোমবার ধৃতদের তোলা হয় আদালতে।
ডার্বি দেখে ফেরার পথে মৃত মোহনবাগান সমর্থক
জানা গিয়েছে, এর আগেও একবার বিয়ে হয়েছিল লালমতি দেবীর। তাঁর প্রাক্তন স্বামী সুরেশ ভুঁইয়া ইসিএল-এর কর্মী ছিলেন। ২০০৯ সালে তাঁর মৃত্যু হয়। মৃত স্বামীর চাকরি বিধবা লালমতিকে পাইয়ে দেবার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল ঝাড়খন্ডের নিরশার বাসিন্দা দেবানন্দ বাউরি (৩৫)। এর পর থেকেই দু’জনের মধ্যে সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ২০১২ সালে বিয়ে করে দুই সন্তানের মা লালমতি ও দেবানন্দ। ২০১৩ সালে ইসিএলে চাকরি পায় লালমতি দেবী।
১৫ মার্চের মধ্যেই ৭২ হাজার শিক্ষক নিয়োগ সম্পূর্ণ হবে: শিক্ষামন্ত্রী
পুলিশের জেরার মুখে লালমতি জানায়, শুক্রবার রাতে সে এবং অমরজিৎ ভুঁইয়া মিলে শ্বাসরোধ করে দেবানন্দ বাউরিকে। তারপর ট্রাঙ্কের মধ্যে লুকিয়ে রাখে তাঁর মৃতদেহ। রবিবার সকালে ওই মহিলার বাড়ি থেকে দুর্গন্ধ বের হতে থাকে। স্থানীয় বাসিন্দাদের সন্দেহ হওয়ায় তাঁরাই বাড়ির ভিতরে ঢুকে ট্রাঙ্কের তালা ভেঙে দেবানন্দর দেহটি দেখতে পান। খবর দেওয়া হয় পুলিশে। লালমতির কথায় অসঙ্গতির ফলেই তার উপর সন্দেহ হয় পুলিশের। রবিবারই তাকে এবং অমরজিতকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
অমর্ত্য সেন ইস্যুতে মিলে গেল বাম-তৃণমূল
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
Copyright © 2025 Sangbad Pratidin Digital Pvt. Ltd. All rights reserved.