ফাইল ছবি
সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ডিপফেক ভিডিওর কবলে পড়েছিলেন রশ্মিকা মন্দানা। সাইবার ক্রাইমের পাল্লায় পড়ে, অভিনেত্রীর অশ্লীল ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছিল সোশাল মিডিয়ায়। এই ঘটনার তীব্র প্রতিবাদও করেছিলেন রশ্মিকা। পাশে পেয়েছিলেন অমিতাভ, রজনীকান্ত, করিনা কাপুরের মতো তারকাদের। তবে এবার রশ্মিকা পেলেন নতুন দায়িত্ব। দেশ থেকে সাইবার ক্রাইম দূর করার জন্য এবার সরকারের হয়ে প্রচারে নামবেন রশ্মিকা। ‘পুষ্পা’, ‘অ্যানিম্যাল’ খ্যাত এই দক্ষিণী অভিনেত্রীকে সাইবার সিকিউরিটির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হিসেবে বেছে নিল কেন্দ্রীয় সরকার।
ডিপফেক হল একটি এআই প্রযুক্তি। যার মাধ্য়মে একজনের ভিডিওতে আরেকজন মুখ বা শরীরের যেকোনও অংশ খুব সহজেই পালটে ফেলা যায়। সেই ছবি বা ভিডিও দেখে আপাতভাবে বোঝাই যায় না এই ছবি বা ভিডিও আসল নয়, নকল। এমনকী, বদলে ফেলা যায় কণ্ঠস্বরও।
View this post on Instagram
২০১৭ সালে রেডইট সোশাল মিডিয়ার হাত ধরে প্রথম প্রকাশ্য়ে আসে এই ডিপফেক প্রযুক্তি। যেখানে একবারে পালটে ফেলা হয়েছিল গাল গোডো, টেলর শিফট, স্কারলেট জহনসানের। আর তার পর থেকেই গোটা দুনিয়ায় সারা ফেলে এই ডিফফেক।
ডিপফেক যাঁরা তৈরি করেন তাঁরা টার্গেট করেন সোশ্যাল মিডিয়া এবং অন্যান্য প্ল্যাটফর্মকে। সেখান থেকেই মূলত তথ্য সংগ্রহ করা হয়। তার পর সেই তথ্য বিশ্লেষণ করতে এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। সেই প্রযুক্তির সাহায্যে মুখের বৈশিষ্ট, অভিব্যক্তি, ভয়েস প্যাটার্ন এবং অন্যান্য ‘ইউনিক’ বৈশিষ্ট শনাক্ত করে এবং ম্যাপ তৈরি হয়। এভাবেই তৈরি হয় জাল বা বিকৃত ভিডিও বা ছবি।
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
Copyright © 2025 Sangbad Pratidin Digital Pvt. Ltd. All rights reserved.