সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: আর মাত্র কয়েক ঘণ্টার অপেক্ষা, তারপরই ঘোষণা হবে জি বাংলা সারেগামাপা’র এই সিজনের বিজেতার নাম। আর সেই অপেক্ষাতেই প্রহর গুনছেন শ্রোতারা। অন্তহীন উৎসাহ, চাপা উত্তেজনা।
[আরও পড়ুন: খেলায় জিতলে পুরনো জিনিসের বদলে নতুন! কালার্স বাংলায় আসছে কাঞ্চনের ‘অদল বদল’]
জি বাংলা সারেগামাপা-২০১৯ এর গ্র্যান্ড ফাইনালের মঞ্চ মাতাবেন বিচারকদের বেছে নেওয়া চূড়ান্ত ছয় প্রতিযোগী– অঙ্কিতা ভট্টাচার্য, নোবেল, স্নিগ্ধজিৎ ভৌমিক, গৌরব সরকার, সুমন মজুমদার ও প্রীতম রায়। তবে সেরার শিরোপা উঠবে কার মাথায়, জানতে বাকি আর ক’টা মাত্র ঘণ্টা। তারপরই টেলিভিশনের পর্দায় দর্শকরা উপভোগ করতে পারবেন চূড়ান্ত পর্বের অনুষ্ঠান। তবে প্রত্যেকের অনুরাগীরাই চাইছেন তাঁদের প্রিয় প্রতিযোগীই জিতে নিক সারেগামাপা ২০১৯-এর সেরার শিরোপা। গত বছর সেপ্টেম্বরে শুরু হয়েছিল জি বাংলার প্ল্যাটফর্মে এই ৬ জনের পথ চলা। টানা ৯ মাস একসঙ্গে থাকা, খাওয়া, গান-বাজনা, রেওয়াজ, কত আনন্দ, আবেগঘন মুহূর্তের সাক্ষী তাঁদের বন্ধুত্ব, জি বাংলা সারেগামাপা’র মঞ্চ। লক্ষ্য একটাই, সেরার মুকুট পরা। অবশেষে সেই অপেক্ষার অবসান হতে চলেছে। আজ, রবিবার সন্ধ্যায় আসতে চলেছে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। সকলেই অল্পবিস্তর জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন। বাংলাদেশ থেকে এসে নোবেল নিজের প্রতিভাগুণে রীতিমতো জাকিয়ে বসেছে বাংলার শ্রোতাদের মনে। ইতিমধ্যে সৃজিতের ‘ভিঞ্চিদা’তে গান গেয়েছেন নোবেল।
[আরও পড়ুন: তৃণমূলের শহিদ দিবসে গরহাজির একঝাঁক তারকা, কারণ কী?]
কী ভাবছেন প্রতিযোগীরা? গোবরডাঙার বাসিন্দা অঙ্কিতা জানান, অন্য প্রতিযোগীদের সঙ্গে থাকা, গ্রুমিং সবকিছু মিস করছেন। কারণ, শুটিং শেষ। এতদিন গান নিয়ে এই পথচলা প্রসঙ্গে প্রীতম বলেন, “এই মঞ্চে সুফি, কাওয়ালি, বাংলা, আধুনিক, স্বর্ণযুগর গান, অ্যারাবিক.. সব রকমের গান গেয়েছি।” আর মঞ্চের নেপথ্যের সময়গুলোতে কতটা মজা হয়েছে? কে কতটা হাসিঠাট্টা করেছিল? সেপ্রসঙ্গে ফাইনালের অন্যতম প্রতিযোগী গৌরব বলেন, “আমি, প্রীতম আর স্নিগ্ধজিৎ আমরা ৩ জন রুম পার্টনার ছিলাম। কারও বাড়ি থেকে খাবার এলে ঠিক দেখে নিতাম কোথায় রাখা হচ্ছে, পরে খেয়ে নিতাম। আমরা লুকিয়ে ফুড ট্রিপও করেছি” আর মঞ্চ থেকে কতটা শেখা গেল? উত্তর একটাই- ভবিষ্যতের জন্য এই মঞ্চ থেকে অনেকটাই শিখেছেন।
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
Copyright © 2025 Sangbad Pratidin Digital Pvt. Ltd. All rights reserved.