সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: প্রথম তাঁর রুপোলি পর্দায় দেখা মিলেছিল ২০০৬ সালে। ‘দা ভিঞ্চি কোড’ ছবিতে।
এর পর মাঝে তিন বছরের নীরবতা কাটিয়ে ফের ‘অ্যাঞ্জেল অ্যান্ড ডেমনস’-এ আত্মপ্রকাশ, সাল ২০০৯।
তার পরে অবশ্য কিছু বেশিই সময় নিলেন প্রফেসর রবার্ট ল্যাংডনরূপী টম হ্যাঙ্কস্। পাক্কা ৭ বছরের অজ্ঞাতবাসের শেষে মুখ দেখালেন সদ্য মুক্তি পাওয়া ‘ইনফার্নো’ ছবির ট্রেলারে। সঙ্গে রইলেন বলিউডের ইরফান-ও!
এবারের গল্পটাও আগেরগুলোর চেয়ে বেশ জাঁকালো। যেখানে এক সাময়িক স্মৃতিভ্রংশের শিকার হন প্রফেসর। জেগে ওঠেন ফ্লোরেন্সের এক হাসপাতালে।
তার পর ডাক্তার সিয়েনা ব্রুকসের সঙ্গে হাত মিলিয়ে শুরু হয় তদন্ত। প্রফেসর জানতে পারেন, তিনিই একমাত্র ব্যক্তি, যিনি পৃথিবীকে এক মারণ রোগের হাত থেকে বাঁচাতে পারেন। যে মারণ রোগের এক ধাক্কায় পৃথিবীর জনসংখ্যা অর্ধেকটা কমে যাবে!
কী ভাবে সেই সমস্যার মোকাবিলা করেন প্রফেসর, তার কয়েক ঝলক আপাতত দেখুন একেবারে নিচের এই ট্রেলারে। সঙ্গে দেখুন ইরফানকেও!
তবে হ্যাঁ, ট্রেলারটা দেখে আপনার খারাপ লাগতেই পারে। ইরফানের চরিত্রটা চিত্রনাট্য অনুযায়ী গুরুত্বপূর্ণ। এমন এক চরিত্রে অভিনয় করছেন ইরফান যে ভালও নয়, মন্দও নয়। এক অদ্ভুত ধূসর চরিত্র এই ‘দ্য প্রোভোস্ট’! প্রথমে যে যুক্ত থাকে মারণ রোগ বিস্তারের কাজে, পরে সত্যিটা জানতে পেরে পাপস্খালনের পথে নামে!
কিন্তু, ট্রেলারে স্রেফ এক সেকেন্ডের জন্য আলো-আঁধারিতে চোখে পড়ল ভারতীয় এই তারকাকে। আর কয়েক সেকেন্ডের জন্য শোনা গেল তাঁর কণ্ঠস্বর। হলিউডের সেই এক ফর্মুলা, যেখানে ভারতীয় তারকার স্টারডমটাই শুধু ব্যবহার করা হয়। খুব বেশি অভিনয়ের সুযোগ দেওয়া হয় না।
যা-ই হোক, সবে তো মুক্তি পেল ট্রেলারটা! ছবি মুক্তি পেলেই বোঝা যাবে, কতখানি জায়গা জুড়ে রয়েছেন ইরফান।
আপাতত, তাই মন দেওয়া যাক ট্রেলারেই!
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
Copyright © 2025 Sangbad Pratidin Digital Pvt. Ltd. All rights reserved.