সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ঘোষণাটি করেছিলেন তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ফখরুদ্দিন আলি আহমেদ। কিন্তু পরামর্শটি দিয়েছিলেন সে সময়ের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীই। ফল প্রায় ২১ মাসের জরুরি অবস্থা। যা পালটে দিয়েছিল দেশের সাধারণ মানুষের জীবন। বদলে দিয়েছিল কিছু মতাদর্শ। বদলে যাওয়া সেই সময়ের কাহিনিই পর্দায় তুলে ধরতে চলেছেন জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত পরিচালক মধুর ভান্ডারকর। সামনে এল তারই থিয়েট্রিকাল ট্রেলার।
কংগ্রেস রাজত্বের বিতর্কগুলির মধ্যে অন্যতম ১৯৭৫ সালের জরুরি অবস্থা জারির সিদ্ধান্ত। অন্তত এমনটাই অভিমত রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের। শোনা যায়, সে সময় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী হলেও শাসকদল কংগ্রেসের অন্দরমহলে দাপট ছিল তাঁর পুত্র সঞ্জয় গান্ধীর। তাঁর অঙ্গুলিহেলনেই নেওয়া হত যাবতীয় সিদ্ধান্ত। এরই ঝলক উঠে এসেছে মধুর ভান্ডারকারের কাহিনিতেও। পরিচালকের অবশ্য দাবি, তার নতুন ছবির ৭০ শতাংশ কাহিনিই কাল্পনিক। তবে সমালোচকদের মতে, মূলত ইন্দিরা-রাজত্বে সঞ্জয়ের প্রভাব এবং তার ফলই উঠে এসেছে মধুরের ক্যামেরায়।
[ভদোদরা পদপিষ্ট কাণ্ডে রিপোর্ট পেশ, বড়সড় বিপাকে শাহরুখ]
ছবিতে সঞ্জয় গান্ধীর চরিত্রে রয়েছেন নীল নীতিন মুকেশ। বহুদিন পর পর্দায় ফিরে প্রথম ঝলকেই বাজিমাত করেছিল নীলের লুক। ইন্দিরার চরিত্রে রয়েছেন অভিনেত্রী সুপ্রিয়া বিনোদ। অন্যরকম চরিত্রে পোড় খাওয়া অভিনেতা অনুপম খেরের পাশাপাশি বাজিমাত করেছেন পিঙ্ক-খ্যাত অভিনেত্রী কৃতি কুলহারিও। তবে বাঙালির বড় পাওনা টোটা রায়চৌধুরী। ফের বলিউডে নজর কেড়েছেন বাঙালি অভিনেতা। নিজেদের বলিষ্ঠ অভিনয়ের জোরে বড়পর্দার দর্শকদের আগ্রহ অনেকটাই বাড়িয়ে দিলেন সকলেই। বাকিটা নির্ভর করছে ২৮ জুলাইয়ের ফাইনাল ভারডিক্টের উপরই।
[জানেন, জন্মদিনটা কেমন করে কাটালেন মিঠুন চক্রবর্তী?]
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
Copyright © 2025 Sangbad Pratidin Digital Pvt. Ltd. All rights reserved.