Advertisement
Advertisement
Jagan Mohan Reddy

কেজরির পর এবার নজরে জগন্মোহন রেড্ডির প্রাসাদ! বিতর্কের কেন্দ্রে ‘অন্ধ্রের শিশমহল’

৫০০ কোটি টাকার ওই প্রাসাদের বিরুদ্ধে উঠেছে পরিবেশ দূষণের অভিযোগও।

Andhra's own 'Sheeshmahal': Jagan Mohan Reddy's Rushikonda Palace under lens
Published by: Biswadip Dey
  • Posted:March 12, 2025 12:48 pm
  • Updated:March 12, 2025 12:51 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: দিল্লিতে আম আদমি পার্টির পরাজয়ের অন্যতম কারণ ‘শিশমহল’। কেজরির শিশমহল ঘিরে বিতর্কের রেশ এখনও রয়েছে। তার মধ্যেই এবার নজরে ‘অন্ধ্রের শিশমহল’। রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ওয়াইএস জগন্মোহন রেড্ডি শ্বেতপাথরের ঝাঁ চকচকে প্রাসাদটি একসময় ব্যবহৃত হত তাঁর বাসভবন তথা অফিস হিসেবেও। এবার সেই অতিকায় অট্টালিকাই রাজনৈতিক বিতর্কের কেন্দ্রে। ৫০০ কোটি টাকার (মতান্তরে ৬০০ কোটি) ওই প্রাসাদের বিরুদ্ধে উঠেছে পরিবেশ দূষণের অভিযোগও।

কেমন ওই প্রাসাদের অন্দরমহল? এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের দাবি, প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর ওই বাসভবনের ভিতরে রয়েছে স্বর্ণখচিত সব স্থাপত্য, ইটালিয়ান মার্বেলের মেঝে, বিরাট দামি সব আসবাব। রয়েছে আরও নানা চমক। ভাইজ্যাগের রুশিকোন্ডা পাহাড়ের উপরে নির্মিত ওই প্রাসাদকে বর্তমান শাসক টিডিপি সাদ্দাম হোসেনের প্রাসাদের সঙ্গে তুলনা করে তোপ দেগেছে। এভাবে জনসাধারণের অর্থ অপচয় করার জন্য অন্ধ্রপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর নিন্দায় মুখর তারা। এরই পাশাপাশি ওই প্রাসাদের ফলে দূষণ হচ্ছে বলেও অভিযোগ করা হচ্ছে।

Advertisement

অফিসিয়াল রেকর্ড বলছেন, পরিবেশ ও বন মন্ত্রকের তথ্যানুসারে ২০২১ সালের ১৯ মে এই প্রকল্পকে কঠোরভাবে পর্যটন উন্নয়ন প্রকল্প বলা হয়েছে। যদিও বিরোধীদের দাবি, অন্ধ্রের প্রাক্তন শাসক দল এটিকে জগন্মোহন রেড্ডির ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্যই নির্মাণ করেছিল। যা ঘিরে বিতর্ক তুঙ্গে।

সম্প্রতি দিল্লির নির্বাচনে বড় ফ্যাক্টর হয়ে উঠেছিল কেজরির ‘শিশমহল’। ২০১৫ সাল থেকে দিল্লির ৬, ফ্ল্যাগশিপ রোডের বাংলোর অধিবাসী হন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। বিজেপির দাবি, আট একর জমিতে বিস্তৃত বাংলোটির সংস্কারের সময় জমি অধিগ্রহণে আইনকে বুড়ো আঙুল দেখানো হয়েছে। ক্ষমতা বলে সরকারি জমি দখল করেন কেজরি। এমন অভিযোগ ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছিল। এবার বিতর্ক অন্ধ্রপ্রদেশে।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement