সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশ বিজেপিতে বড়সড় অন্তর্কলহ। নিজেদেরই সরকারের বিরুদ্ধে ধরনায় বসলেন অন্তত ১০০ জন বিজেপি বিধায়ক। তাঁদের অভিযোগ, সরকার থাকা সত্ত্বেও বিধানসভায় তাঁদের বলতে দেওয়া হচ্ছে না। যোগী আদিত্যনাথের (Yogi Adityanath) সরকারের বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচারের অভিযোগও রয়েছে। দলের এই অন্তর্কলহ রীতিমতো চিন্তায় রাখছে গেরুয়া শিবিরকে।
विधानसभा कल तक स्थगित होने के बाद भी भाजपा के 100 से ज़्यादा विधायक सदन में अपनी ही सरकार में उपेक्षित होने के कारण बैठे!
— Anand Bhadauria (@BhadauriyaAnand) December 17, 2019
इस समय सदन में विपक्ष सहित 200 से ज़्यादा विधायक सरकार की तानाशाही के ख़िलाफ़
यानी सरकार अल्पमत में
समय से पहले जनता को कुकर्मियों से निजात मिलने की उम्मीद pic.twitter.com/JqguyjVvKU
বিধানসভা সূত্রের খবর, মূল বিতর্কের সূত্রপাত এক গুর্জর বিধায়কের বিরুদ্ধে হওয়া এক মামলাকে ঘিরে। লোনির বিধায়ক নন্দ কিশোর গুর্জরের (Nand Kishor Gurjar) বিরুদ্ধে কিছুদিন আগে একটি হেনস্তার মামলা দায়ের করেন এক ফুড ইন্সপেক্টর। তাঁর অভিযোগ, একটি হোটেলের লাইসেন্স সংক্রান্ত ঝামেলার জেরে নন্দকিশোর তাঁকে নিজের দপ্তরে ডেকে নিয়ে গিয়ে হেনস্তা করেছেন। ওই ফুড ইন্সপেক্টর বিজেপি বিধায়করে বিরুদ্ধে সচিবালয়েও নালিশ করেছেন।
এদিকে, নিজের বিরুদ্ধে হওয়া অভিযোগ মানতে নারাজ গুর্জর। তিনি বিধানসভায় দাঁড়িয়ে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করার জন্য বয়ান দেওয়া শুরু করেন। কিন্তু, স্পিকার তাঁকে থামিয়ে দেন। জানানো হয়, এ বিষয়ে আলোচনা করার জায়গা বিধানসভা নয়। গুর্জর তা শুনতে চাননি। তিনি নিজের বক্তব্য চালিয়ে যান। এরপর তাঁকে একপ্রকার জোর করে থামিয়ে দেন যোগী মন্ত্রিসভার পরিষদীয় মন্ত্রী সুরেশ খান্না। তাতেই বেজায় চটে যান গুর্জর। রেগেমেগে ধরনায় বসে পড়েন তিনি।
একে একে সুরেশের পাশে ধরনায় বসেন আরও অন্তত ১০০ জন বিধায়ক। অধিকাংশই গুর্জর সম্প্রদায়ের। তাঁদের অভিযোগ, বিধানসভায় দাঁড়িয়ে একজন বিধায়ককে অপমান করা মানে সব বিধায়কদের অপমান করা। শাসকদলের বিধায়কদের পাশাপাশি বিক্ষোভে শামিল হন বিরোধী বিধায়করাও। বিজেপি বিধায়করা শুধু ধরনা দিয়েই ছা়ড়েননি। পরে দলের উর্ধ্বতন নেতৃত্বের কাজে নালিশ জানিয়েছেন বলেও খবর।
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
Copyright © 2025 Sangbad Pratidin Digital Pvt. Ltd. All rights reserved.