সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ফুচকার তেঁতুল জলে বহুদিন ধরেই টয়লেট ক্লিনার মেশাত ফুচকা বিক্রেতা। এই কথা প্রকাশ্যে আসার পরই বিষয়টি যাচাই করে দেখা হয়। জানতে পারা যায়, যা রটেছিল তা মিথ্যে নয়। আর সেই কারণেই গ্রেপ্তার করা হল ফুচকা বিক্রেতাকে। আদালতে দোষ প্রমাণিত হওয়ায় ছ’ মাসের নির্বাসনে পাঠানো হল তাকে। গুজরাটের আহমেদাবাদের এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।
২০০৯ সালে, আহমেদাবাদ মিউনিসিপ্যাল করপোরেশন ফুচকা বিক্রেতা চেতন নানজি মারওয়ারির বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দায়ের করে। তার বিরুদ্ধে ফুচকার জলে টয়লেট ক্লিনার মেশানোর অভিযোগ উঠেছিল।বিষয়টি সম্পর্কে আগে বহুবার অভিযোগ পেয়েছিল করপোরেশন। আর এরপরেই বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু করে পৌরসভা। খাবারের স্যাম্পেল পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। আর এরপরেই প্রকাশ্যে আসে সেই চাঞ্চল্যকর তথ্য। জানা যায়, তেঁতুল জলে পাওয়া যাচ্ছে অক্সালিক অ্যাসিড, যা থাকার কথা নয়। এই ঘটনার পরেই ফুচকার বিক্রেতার বিরুদ্ধে পুলিশে অভিযোগ জানানো হয়।
ঘটনাটির সাত বছর পর অবশেষে বিচারে চেতনকে অপরাধী সাব্যস্ত করা হয়। আদালতের রায়ে তার ছয় মাসের জেল হেফাজত হয়েছে।
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
Copyright © 2025 Sangbad Pratidin Digital Pvt. Ltd. All rights reserved.