Post Poll Violence: ভোট পরবর্তী হিংসা মামলায় স্বস্তি শেখ সুফিয়ানের, সুপ্রিম কোর্টে মঞ্জুর আগাম জামিন

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ভোট পরবর্তী হিংসা মামলায় স্বস্তি পেলেন তৃণমূল নেতা শেখ সুফিয়ান (SK Supiyan)। সুপ্রিম কোর্টে মঞ্জুর আগাম জামিনের আবেদন। এর আগে কলকাতা হাইকোর্টে তাঁর জামিনের আবেদন খারিজ হয়ে যায়।

West Bengal post-poll violence | Supreme Court grants anticipatory bail to Trinamool Congress leader SK Supiyan, who was the election agent of Chief Minister Mamata Banerjee in Nandigram pic.twitter.com/1YVg1v7wgH

Advertisement

— ANI (@ANI) February 9, 2022

আরও পড়ুন:

• ‘অনেক কষ্ট পেয়েছে, দেখবেন’, ত্রিপুরার আশ্রমে স্ত্রীর জন্য প্রার্থনা দিলীপের, পুজো দিলেন ত্রিপুরেশ্বরী মন্দিরে
• ‘বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়া হবে’, হুমকি ইমেল ঘিরে আতঙ্ক পাঞ্জাব এবং হরিয়ানা হাই কোর্টে

একুশের বিধানসভা ভোটে বড়সড় ব্যবধানে জয়ী হয় তৃণমূল (TMC)। তৃতীয়বার রাজ্যের ক্ষমতায় আসার পর থেকেই ভোট পরবর্তী হিংসার একাধিক অভিযোগ ওঠে। কলকাতা হাই কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী, খুন, ধর্ষণের মতো ঘটনার তদন্তভার দেওয়া হয় সিবিআইকে। সেই অনুযায়ী নন্দীগ্রামের (Nandigram) বিজেপি কর্মী দেবব্রত মাইতি খুনের ঘটনার তদন্ত শুরু করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সেই মামলার তদন্তে নেমে মৃতের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন সিবিআই (CBI) আধিকারিকরা। তাঁরা শেখ সুফিয়ানের দিকে অভিযোগের আঙুল তুলেছেন। অভিযোগ নিয়ে তৃণমূল নেতার কী প্রতিক্রিয়া, তা জানতে সিবিআই তাঁকে তলবও করেছিল।

[আরও পড়ুন: Google Chrome ব্যবহার করেন? সাবধান! দেশবাসীকে সতর্ক করল কেন্দ্র]

নন্দীগ্রামে তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্বাচনী এজেন্ট ছিলেন সুফিয়ান। ভোট পরবর্তী হিংসার ঘটনায় (Post Poll Violence) তাঁর নাম জড়িয়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। আদালতের নির্দেশে তদন্তে নামে সিবিআই। গ্রেপ্তারি এড়াতে কলকাতা হাই কোর্টের দ্বারস্থ হন সুফিয়ান। কিন্তু সেখানে স্বস্তি মেলেনি। এরপর সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন তৃণমূল নেতা।

এর আগে মামলার শুনানিতে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত তাঁকে গ্রেপ্তার করা যাবে না বলেই জানানো হয়। বুধবার  সওয়াল-জবাব শোনার পর সুফিয়ানের আগাম জামিনের আবেদন মঞ্জুর করল সুপ্রিম কোর্ট। তার ফলে স্বাভাবিকভাবেই স্বস্তিতে তৃণমূল নেতা।

[আরও পড়ুন: লক্ষ্য গ্রামীণ অর্থনীতি ও পরিকাঠামোর উন্নয়ন, ৯ দপ্তরের জন্য প্রায় ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাজ্যের]