দীপঙ্কর মণ্ডল: কেন্দ্রীয় শিক্ষানীতি লাগু না করলে শিক্ষাক্ষেত্রে অর্থ বরাদ্দ নিয়ে গড়িমসি করতে পারে নয়াদিল্লি। শিক্ষানীতি অন্য রাজ্যগুলিতে মান্যতা পাচ্ছে কি না বা সেইনীতির কোন কোন দিক প্রয়োগ করা যেতে পারে তা পর্যালোচনা করতে দশ সদস্যের কমিটি গড়ল রাজ্য সরকার। ইতিমধ্যেই কমিটির দশ সদস্যের নাম ঘোষণা করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার উচ্চশিক্ষা দপ্তর গায়ত্রী চক্রবর্তী স্পিভাক-সহ দশ সদস্যের নাম ঘোষণা করেছে। কেন্দ্রীয় শিক্ষানীতির মত রাজ্যও আলাদা একটি নীতি ঘোষণা করতে পারে। আমেরিকার কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক গায়ত্রী ছাড়াও কমিটিতে রয়েছেন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সুগত বসু, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সুরঞ্জন দাস, দুর্গাপুরের ন্যশনাল ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজির অধিকর্তা অনুপম বসু, মৌলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সৈকত মৈত্র, শিক্ষাবিদ নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ি, রাজ্যের স্কুলশিক্ষা বিশেষজ্ঞ কমিটির চেয়ারম্যান অভীক মজুমদার এবং সিস্টার নিবেদিতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ধ্রুবজ্যোতি চট্টোপাধ্যায়।
উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি চিরঞ্জীব ভট্টাচার্য এবং মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সভাপতি কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়ও আছেন কমিটিতে। কেন্দ্রীয় শিক্ষানীতি ঘোষণার পরে মহারাষ্ট্র এবং কেরল সরকার কী নীতি নিয়েছিল তা দেখবেন সদস্যরা। ২০২০ সালের পর শিক্ষামন্ত্রক এবং বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)–র গাইডলাইন খতিয়ে দেখা হবে।
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
Copyright © 2025 Sangbad Pratidin Digital Pvt. Ltd. All rights reserved.