সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: কারও কম, তো কারও আবার বেশি, টাকার দরকার সবারই। হিসেব না কষে নিজের ইচ্ছামতো টাকা খরচ করতে কার না মন চায়! দুশ্চিন্তামুক্ত আরামের জীবন তো সকলেরই কাম্য। কিন্তু, বাস্তবটা যে বড়ই কঠিন! কেউ কেউ অল্প পরিশ্রমে অনেক টাকা রোজগার করে ফেলেন। তবে বেশিরভাগের ক্ষেত্রেই তেমনটা হয় না। দিনরাত মেহনত করেও হাতে টাকা আসে না। কিন্তু, কেন এমনটা হয়? কী করলেই বা অনেক টাকা রোজগার করা যাবে? আসুন জেনে নেওয়া যাক।
[ কেন কালো বিড়ালকে অশুভ শক্তির প্রতীক ভাবা হয়, জানেন?]
ঘরদোর পরিষ্কার রাখতে সব বাড়িতেই পাপোশ রাখা হয়। বাস্তু শাস্ত্র মতে, বাইরে থেকে যাঁরা ঘরে ঢোকেন, তাঁদের পাপোশে পা মুছে ঢুকতে হয়। সোজা কথায়, পাপোশ বাইরে ধুলো ময়লাকে ঘরে ঢুকতে দেয় না। রোজ সকালে ঘর পরিষ্কারের সময় আবার পাপোশটিকে ঝেড়ে নেওয়া হয়। কিন্তু পাপোশের কাজ কি শুধু এটুকুই? একেবারেই নয়। বাস্তুশাস্ত্র মতে, বাইরে যখন কেউ বাড়িতে আসেন, তখন তিনি নেতিবাচক শক্তি সঙ্গে করে নিয়ে আসেন। কিন্তু দরজায় যদি পাপোশ থাকে, তাহলে ধুলো-ময়লার সঙ্গে নেতিবাচক শক্তিও আর বাড়িতে প্রবেশ করতে পারে না। ফলে পরিবারের শান্তি বজায় থাকে, সমৃদ্ধি আসে।
বাস্তু মতে, সদর দরজায় পাপোশ না থাকলে বাড়িতে অভাব-অনটন লেগেই থাকে। তাই আর্থিক দুরবস্থা থেকে মুক্তি পেতে চাইলে সবার প্রথমে বাড়ির সদর দরজায় পাপোশ রাখুন এবং খেয়াল রাখবেন পাপোশের রঙ যেন সবুজ হয়। এরপর এক টুকরো ফটকিরি নিন। সেটি কালো কাপড় দিয়ে বেঁধে ফেলুন। বাড়ি সদর দরজায় যে পাপোশ আছে, শনিবার বা মঙ্গলবার তার নিচে কালো কাপড়ে বাঁধা ফটকিরিটি রেখে দিন। সম্ভব হলে বাড়ির সব দরজার সামনেই পাপোশের নিচে একইভাবে ফিটকিরি রাখুন। এই নিয়ম যদি মানেন, তাহলে আপনি যে পেশারই মানুষ হোন না কেন, টাকার অভাব হবে না। বাস্তুশাস্ত্র তেমনই বলে।
[ বাড়িতে সত্যনারায়ণ পুজোর সময় এই ভুলগুলি করেছেন? সর্বনাশ!]
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
Copyright © 2025 Sangbad Pratidin Digital Pvt. Ltd. All rights reserved.