সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: নেপালের দক্ষিণ প্রান্তে প্রবল ঝড়ের ফলে মৃত্যু হল ২৫ জনের। আহত হয়েছেন আরও কমপক্ষে চারশো মানুষ। রবিবার সন্ধ্যায় নেপালের দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত কৃষিপ্রধান জেলা বারা ও সংলগ্ন পারসা শহরে আছড়ে পড়লে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে। বর্তমানে ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামগুলোতে পৌঁছানোর চেষ্টা চালাচ্ছে উদ্ধারকারী দল। পাশাপাশি আহতদের চিকিৎসার জন্য বিভিন্ন হাসপাতালে ভরতি করা হয়েছে।
পারসার জেলা পুলিশ অফিস সূত্রে জানা গিয়েছে, এখনও উদ্ধারকাজ চলছে। সব জায়গা থেকে মৃত ও আহতদের সংখ্যা ঠিকঠাক না জানা যাওয়ার ফলে কতজন প্রাণ হারিয়েছেন বা আহত হয়েছেন নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না। আরও কিছু সময় গেলে সঠিক সংখ্যা সামনে আসবে। তবে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
[আরও পড়ুন- খাশোগ্গির খুনিদের প্রশিক্ষণ আমেরিকায়, ফাঁস বিস্ফোরক তথ্য]
এই ঘটনার পরেই টুইট করে মৃত ও আহতদের পরিবারের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জানিয়েছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলি। উদ্ধারকাজ চালানোর জন্য বিপর্যস্ত এলাকাগুলোতে সেনা নামানো হয়েছে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য পরামর্শদাতা বিষ্ণু রাইমাল। তিনি বলেন, “কাটমান্ডুর মিড এয়ারবেস থেকে দুই ব্যাটেলিয়ন সেনা ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোতে পাঠানো হয়েছে। উদ্ধারকারী দলকে সাহায্যের জন্য নাইটভিশন হেলিকপ্টারও ব্যবহার হচ্ছে। আমাদের নিরাপত্তা সংস্থাগুলো আবহাওয়া ভাল হওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে।”
[আরও পড়ুন- ছোট স্কার্টে ছাত্রদের ‘নজর’, স্কুল কর্তৃপক্ষকেই কাঠগড়ায় তুলল আদালত]
বারার এক পুলিশ আধিকারিক সানু রাম ভাত্তারি বলেন, ঝড়ের ফলে প্রচুর বাড়ির দেওয়াল ধসে পড়ে। এর ফলে বহু মানুষ হতাহত হয়েছে। সোমবার আশপাশের শহরগুলো থেকে পুলিশ ও সেনা জওয়ানরা এসেছেন। তাঁরা বিপর্যস্ত গ্রামগুলোতে পৌঁছানোর চেষ্টা করছেন।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, তীব্র ঝড়ের কারণে বহু বাড়ি ভেঙে পড়ার পাশাপাশি গাছপালা ও বৈদ্যুতিক খুঁটি উলটে গেছে। ফলে বহু এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থা সম্পূর্ণ ভেঙে পড়েছে।
हालसम्म २५ जनाको ज्यान गएको र करीब ४०० घाईते भएको जानकारीमा आएकोछ। मृत्युबरण गर्नेहरूप्रति शोकव्यक्त गर्दछु। र, शोकाकुल परिवारजनमा गहिरो समवेदना प्रकट गर्दछु ।
— K P Sharma Oli (@kpsharmaoli) March 31, 2019
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
Copyright © 2025 Sangbad Pratidin Digital Pvt. Ltd. All rights reserved.